“শেখ হাসিনার বাংলাদেশ -ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গতকার (১ সেপ্টেম্বর) থেকে খাদ্যশস্যের বাজার দর উর্ধ্বগতির প্রবণতা রোধ ও নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে মূল্য সহায়তা দেয়া এবং বাজার দর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সারাদেশের ন্যায় বাঁশখালীর পৌরসভার ০৪টি পয়েন্টে খোলা বাজারে চাল বিক্রয় (ওএমএস) এবং সরল ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করা হয়। বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী চাউল বিক্রয় কর্মসুচীর উদ্বোধন করেন। সকালে বাঁশখালী পৌরসভার মিয়ার বাজারে খোলা বাজারে (ওএমএস)এ চাল প্রত্যেক উপকার ভোগীকে ০৫ কেজি করে প্রতিকেজি ৩০(ত্রিশ) টাকা দরে চাউল বিক্রয় কর্মসুচীর উদ্বোধন কালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী। এ সময় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ দেলোয়ার হোসেন মজুমদার, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ শওকতুাজ্জামান, উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারন কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম সম্রাট, দায়িত্বশীল অন্যান্য কর্মকর্তাসহ ডিলার মাওলানা আক্তার হোছাইন উপস্থিত ছিলেন। জানা যায় সপ্তাহে ৫ দিন (শুক্রবার ও শনিবার) ব্যতীত সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। খোলা বাজারে (ওএমএস)এ চাল প্রত্যেক উপকার ভোগীকে ০৫ কেজি করে প্রতিকেজি ৩০ (ত্রিশ) টাকা দরে প্রদান করা হবে।
অপরদিকে দুপুরে সরল ইউনিয়নের জালিয়াঘাটায় খাদ্যবান্ধব (৩০ কেজি চাল প্রতি কেজি ১৫ টাকা) কর্মসূচির বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী চাউল বিক্রয় কর্মসুচীর উদ্বোধন করেন। এ সময় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ দেলোয়ার হোসেন মজুমদার,সরল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, পরিষদের সচিব হারুনুর রশিদ, ইউপি সদস্য রশিদ আহমদ, মোহাম্মদ সেলিম, মো: নুরন্নবী, মাওলানা আবু ছৈয়দ, মোহাম্মদ উল্লাহ সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য বাঁশখালী পৌরসভাসহ ১৪টি ইউনিয়নের পুর্বের কার্ড ধারীরা এ কর্মসুচীর আওতায় চাল ক্রয় করতে পারবে, আর খোলা বাজারে (ওএমএস)চাল প্রত্যেক উপকার ভোগীকে ০৫ কেজি করে প্রতিকেজি ৩০(ত্রিশ) টাকা দরে ক্রয় করতে পারবে বলে সুত্রে জানা যায়।