বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নের মাছের আড়ত খ্যাত সরকার বাজার(উপকূল সংলগ্ন) সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ সময়ে (৬৫ দিন) মাছ ধরা বন্ধকরণ নিশ্চিতকল্পে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়।
শনিবার সকালে বাঁশখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভুমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে পারিচালিত এই সময় সমুদ্রে ধরা পড়া মাছ সংরক্ষণ ও মাছ সংরক্ষণের জন্য বরফ উৎ্পাদন ও বিপননের দায়ে মের্সাস কালু ফকির আইস ফ্যাক্টরি, শেখেরখীল আইস ফ্যাক্টরি ,জমজম আইস ফ্যাক্টরি, কুতুবদিয়া-১ আইস ফ্যাক্টরি, কুতুবদিয়া -২ আইস ফ্যাক্টরি, আল্লাহ মালিক আইস ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশ আইস ফ্যাক্টরি, আল মদিনা আইস ফ্যাক্টরি, শাহ আমানত আইস ফ্যাক্টরি, আল্লাহর দান আইস ফ্যাক্টরি, আল্লাহর দয়া আইস ফ্যাক্টরি, মালেক শাহ আইস ফ্যাক্টরি, ইসহাক হুজুর আইস ফ্যাক্টরি, এলাহি-রিয়া কুলিং কর্ণার আইস ফ্যাক্টরি, জনসেবা আইস ফ্যাক্টরি, শাহ জালাল আইস ফ্যাক্টরি, বায়তুস শরফ আইস ফ্যাক্টরি, বিসমিল্লাহ আইস ফ্যাক্টরি সহ ১৮ টি কোল্ড স্টোরেজের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এর আগে সরকার বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ সময়ে (৬৫ দিন) মাছ ধরার জন্য ফিশিং বোট নিয়ে বঙ্গোপসাগরে যাওয়ার প্রাক্কালে ৭ জেলেকে জরিমানা এবং কোল্ড স্টোরেজের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। তার পরে তা বন্ধ না হওয়ায় শনিবার আবারও অভিযান পরিচালনা করা হয়। বাঁশখালীতে যে কোল্ড স্টোরেজ (বরফ কল) তার অধিকাংশ এ শেখেরখীল সরকার বাজার এলাকায় অবস্থিত।
এ ব্যাপারে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী বলেন,সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ সময়ে (৬৫ দিন) মাছ ধরা বন্ধকরণ নিশ্চিতকল্পে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হচ্ছে। যারা এ আইন অমান্য করবে তাদের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।