চট্টগ্রাম বাঁশখালী আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী ,চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আবদুল্লাহ কবির লিটন বলেন, রাজনৈতিক কর্মীরা মাঠে ঘাটে সাধারন জনগনের সাথে মিশে থাকে, যখন ডাকেন, তখন পাবেন। আর কর্মচারী নিয়ে যারা রাজনীতি করতে চান তাদের উদ্যেশে বলছি নির্বাচনের পর আর আপনাদের দেখা যাবেনা। বাঁশখালীর প্রধান সড়কের বৈলছড়ির চেচুরিয়া এলাকায় পথ সভায় আবদুল্লাহ কবির লিটন একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বিগত ১০ বছর যারা ক্ষমতায় ও পদে ছিলেন তাদের সম্পদ বেড়েছে ২১৭গুন। এ সব জনগনের টাকা এবং উন্নয়ন কর্মকান্ডের টাকা। আবার ক্ষমতা পেলে তো বেড়ে ৪২০ গুন হবে। তিনি বলেন, বাঁশখালীতে ১০জন প্রার্থী থাকলে তিনজন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। দক্ষিনের প্রার্থীর কথা সাধারন জনগনের মুখে মুখে। তারা ক্ষমতা পেলে জনগনকে নিঃস্ব করবে। আমি ৩২ বছর বাঁশখালীতে রাজনীতি করি। কেউ বলতে পারবে না আমি কারো জায়গা জমি দখল করেছি। আমার রাজনৈতিক জীবনে অনেককে চাকুরি দিয়েছি। চাকুরি আর রাজনীতি এক জিনিস নয়। তিনি বলেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিগত ওয়াদা থাকে ,আমার ওয়াদা হলো বাঁশখালীর অভ্যন্তরীন লিংক রোড় গুলোর উন্নয়ন,শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন,স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন পশ্চিম বাঁশখালীর স্থায়ী বেড়িবাধ নির্মান। আপনারা নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেউ যদি অযথা হস্তক্ষেপ করে “আমার নাম লিটন”নির্বাচনের পরে দেখা হবে বলে তিনি ভোটারদের আশ্বাস্ত করেন। ইউপি সদস্য মোঃ জামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় এ সময় রাশেদ আলী,মনজুর আলম,মনসুর আলী, দিদারুল হক মেম্বার সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন ।