জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবস উপলক্ষে বাঁশখালী উপজেলা প্রশাসন নানা কর্মসুচী গ্রহন করেন। তার মধ্যে ছিল জাতির জনকের প্রতিকৃর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পন, স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ছড়া, কবিতা, গান ও ৭ মার্চের ভাষন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী । আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী, বাঁশখালী উপজেলা সহকারি কমিশনার(ভুমি) মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের স্বাগত বক্তব্য ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু ছালেক এর সঞ্চালনায় এতে আলোচনায় অংশ নেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেহেনা আক্তার কাজমী ,উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড.সমরঞ্জন বড়ুয়া, বাঁশখালী থানার (ওসি তদন্ত) আজিজুল ইসলাম,মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন,উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সাল আলম, বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাজুল ইসলাম প্রমুখ। এ সময় সরল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী, চাম্বল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক সিকদার, পুকুরিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: আহসাব উদ্দিন সহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্টানে প্রধান অতিথি আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাষন ছিল নিরস্ত্র ব্ঙ্গাালীর যুদ্ধ জয়ের প্রেরনা, জাতির জনকের প্রতি বিধাতার অশেষ কৃপা ছিল। বিধাতার অশেষ কৃপা ছাড়া নেতা হওয়া যায়না। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষনে ছিল মুক্তিযুদ্ধের দিক নির্দেশনা, সে দিক নির্দেশনা নিয়ে বাঙ্গালী জাতি যুদ্ধে অংশ নিয়ে এদেশ স্বাধীন করে। এদেশে বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এদেশ কখনও স্বাধীন হতো না। জাতির জনক জীবন যৌবন জেলে কাটিয়েছে এদেশের মানুষের জন্য। তিনি জাতির জনকের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান এবং তাঁর জীবনী পড়ার আহবান জানান শিক্ষার্থীদের।